শাহাদাৎ হোসেন আশুলিয়াঃ
ঢাকার অদূরে আশুলিয়া একটি ঘনবসতি শ্রমিক অদ্যশিত শিল্প অঞ্চল এলাকা। এখানে ঘনবসতি পুর্ন শিল্প এলাকা হওয়াতে বর্জ ময়লার ও একটু বেশিই হয়। কিন্তু এই এলাকা পৌরসভার আওতাধীন না হওয়ায় বসত বাড়ি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বর্জ ময়লা ফেলার কোন নির্ধারিত স্থান ও নেই। তখন চক্রবর্তী এলাকায় হাইওয়ে রাস্তার পাশে মালিকানাধীন জমিতে ময়লানোর অনুমতি নিয়ে আসেন ওসমান গনি নামে একবেক্তি। সেই থেকে প্রায়ই ১২ বছর যাবৎ ঐ একই স্থানে ময়লা ফেলা হচ্ছে আদ্যবধি এখন প্রর্যন্ত কে ওকোন চাঁদা বা টাকার দাবী করন নি হঠাৎ গাজীপুর জেলা কাসেমপুর থানার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর হতে তার ওয়ার্ডের জমি দাবী করে ময়লা ফেলা বন্ধ করা সহ চাঁদা দাবী করে আসছে। এর পরিপেক্ষিতে গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে নয় ঘটিকার সময় একদল সন্রাসী লিটন কাউন্সিল কতৃক মারধরের অভিযোগ উঠেছে তারই ধারাবাহিকতায় আজ বৃহেশ প্রতিবার সকালে নির্ধারিত স্থান ও ময়লার ভাঙার থেকে চাঁদাবাজি মারধর গাড়ি ভাঙচুর ময়লা ফেলার নির্ধারীত স্থান এর প্রতিবাদে চক্রবর্তী নবীটেস্টাইল এলাকায় মানববন্ধন করেছে ওসমান গনি সহ ময়লার সাথে সম্পৃক্ত মালিক শ্রমিক সহ এলাকাবাসি। এ মানববন্ধনে ওসমান গনি বলেন। আশুলিয়ায় ময়লা ফেলার নির্ধারিত স্থান না থাকায় আমি আমার নিজ উদ্যোগে আশুলিয়া থানা অবস্থিত হাইওয়ে রাস্তার পাশে মালিকানাধীন জমিতে জমির মালিক আনিস সিনহার অনুমতিতে কর্মে ময়লাফেলছি প্রায় দির্ঘদিন যাবৎ। আমার কোন সমস্যা হয় নি। বর্তমানে গাজীপুর জেলা কাসেম পুর থানা ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর লিটন, কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকে আমার কাছে চাঁদা দাবি করে এবং তাকে মাসিক ভাবে ৫০ হাজার টাকা করে দিতে হয়। টাকা না দিলে ময়লা ফেলতে দেয় না। আমরা ভাঙ্গারী টোকাই করে বিক্রিয় করে কোন রকমে দিন চালাই। বর্তমানে ভাঙ্গাড়ীর দামও কম আর পাওয়াও যায় না। এখন আমাদের পক্ষে আর এই টাকা দেয়া সম্ভব নয়। সেই টাকা দিতে না পারায় লিটন কাউন্সিলর কতৃক সুমন সহ ১০/১২ সন্রসী বাহিনী গত ২৪/০৯/২০১৯ রোজ মঙ্গলবার রাত নয় ঘটিকার সময়। আমার ছেলে শাজাহান গনি কে মারধরর করে। এবং তার কাছে থাকা ভাঙারী বিক্রয়ের ৭০/হাজার টাকা নিয়ে যায় । সেই সাথে আশুলিয়া থেকে আশা দুইটি ময়লার গাড়ি ভাঙচুর করে। এব্যপারে আশুলিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। বর্তমানে টাকা না দিলে ঔ স্থানে আর ময়লা ফেলানো সম্ভব নয়। এরই পরিপেক্ষিতে সন্রাসী লিটন কাউন্সিলর ও সন্রসীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন করেছেন। ময়লার সাথে সম্পৃক্ত মালিক শ্রমিক সহ আশুলিয়া থানা বাসী। এরই সাথে ময়লা ফেলার নির্ধারিত স্থানের দাবীও জানান তাড়া।
