শাহাদাৎ হোসেন আশুলিয়াঃ ঢাকার আশুলিয়ায় নিশ্চিন্তাপুর গ্রামের মৃতঃ আব্দুল হামিদ এর ছেলে মোঃ মহাসিনের সাথে পারিবারিক প্রায় দুই যুগ আগে রিনা বেগমের বিবাহ হয় বিবাহিত জীবনে দীর্ঘদিনের সংসারে তিনটি কন্যা সন্তান হয়েছে। স্বামী সন্তান ও বৃদ্ধা শাশুড়ীকে নিয়ে সুখের সংসার ছিল। বর্তমানে দূর্বিসহ জীবন কাটছে তাঁদের। একটি খারাপ প্রকৃতির মেয়ের পাল্লায় পড়ে আমার স্বামী মাদক সেবন করা শুরু করেন। অন্যদিকে দফায় দফায় মাদক নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি করে রাখলেও কোন কাজ হয় নি। এমনই অভিযোগ মহাসিনের প্রথম স্ত্রী রিনা বেগমের। এসময় রিনা আরো বলেন, মাদক নিরাময় কেন্দ্র থেকে ভালো হয়ে আসলে আবার ঔ মহিলা আমার স্বামীকে মাদক সেবনে উদ্ভূদ্ধ করতে থাকে। আমাদের মেয়েদের মানসম্মানের দিক চিন্তা করেই একাধিক বার মাদক নিরাময় কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে তাকে । বর্তমানে আমার ঘরে তিনটি মেয়ে সন্তান এর মধ্যে বিবাহ যোগ্য দুইটি কন্যা সন্তান রয়েছে। আমার স্বামী নাকি দ্বিতীয় বিবাহ করেছে তা আমার জানা ছিলো না । সেই বিবাহটা করার কারনে বিবাহ যোগ্য মেয়েদের বিবাহের সমন্দ্য আসছে না। আর সেই স্তী বর্তমানে স্তীর দাবী নিয়ে আমার স্বামীর দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন সময় টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এরই মধ্যে দেড় লাখ টাকা ধার হিসাবে নিয়ে টাকা আর ফেরত না দেয়ার কারনে আমার স্বামী আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করেন যার নং (১৩২৮) আমার স্বামীকে বর্তমানে আবারও ফ্যঁদে ফেলে ১০ লক্ষ টাকা দেন মোহর দাবী করছে ঔ মহিলা মুলত টাকার লোভে এসব করছেন । আমার স্বামী একাধিক বার ইচ্ছাকৃত ভাবে তালাক প্রধান করলেও কোন কাজ হয়নি। মাদক নিরাময় কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসলে আবারও সেই নারী আমার স্বামীকে চাপে ফেলে পুনঃরায় আবার বিয়ে করে বিবাহের নামে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার পায়তারা চালাচ্ছে। সানজিদা আক্তার তানিয়া নামের এই মেয়েটি বিয়ে করার পর হইতেই বিভিন্ন ভাবে আমাকে ও আমার পরিবারের লোকজনদের অশান্তির সৃষ্টি সহ হয়রানি করে আসছে। সানজিদা আক্তার একজন খারাপ প্রকৃতির মেয়ে মানুষ তা না হলে হলে ২৫ বছর বয়সের মেয়ে আমার স্বামীর মোহসীন ৬৫ কে বিবাহ করেন কিসের লোভে। শুধু তাই নয়, একেতো বয়সের ভার তার পর তার রয়েছে কিডনি জনিত সমস্যা এগুলো জেনে একাধিক বার বিবাহ ও বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সানজিদা কেনই বা আবার বিবাহ বসেন, ঔ বয়স্ক বেক্তির সাথে। এলাকা বাসি জানান মোহসীন ভাই এক সময় খুবই ভালো একজন মানুষ ছিলেন। হঠাৎ এই মেয়ের পাললায় পরে মাদক সেবন শুরু করে এখন তার কিডনি জনিত সমস্যা হয়েছে। আমরা এলাকা বাসি সাথে থেকে তাকে আবার মাদক নিরাময় কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। এবং ওখান থেকে আসলেই কিডনি জনিত সমস্যার চিকিৎসার জন্য তার পরিবারকে বলা হয়েছে। । এব্যাপারে তার ছোট স্থীর সানজিদা আক্তারের ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে কয়েক দফায় গ্রাম্য সালিশ ও করা হয়েছে মিমাংসার জন্য। কিন্তু মসহাীন ভাই এর ছোট স্থীকে কোন ভাবেই রাজি করানো সম্ভব হয় নি। আমাদের করাও কথা না শুনে ঢাকা কোর্ডে একটি মামলা দায়ের করেছেন। বর্তমানে সেই মামলাটি বিচারাধীন চলমান রয়েছে। এদিকে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে মোহসীন ভাইকে কে তার বড় স্ত্রী অপহরন করে রেখেছে। মায়ের চেয়েও মাসির দরত বেশি। দীর্ঘ দিন সংসার করে আসছেন তার বড় বউয়ের বিয়ার উপযুক্ত তিনটি সন্তান ও রয়েছে তার ধরত নেই অথচ উড়ে এসে জুরে বসেছে তার ছোট স্ত্রী স্বামীর উপর এত মায়া বা কেন । মুলত তাকে কোন অপহরন করা হয় নি। তার চিকিৎসার সার্থে মাদক নিরাময় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে,। অপহরণের বিষয়টি মিথ্যা ও বানোয়াট। স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে ও আসা বাদী এলাকা বাসি
