আলতাব হোসেন
আশুলিয়ায় এক তরুণকে ফাঁদে ফেলে মারধর ও নগ্ন ভিডিও ধারণ করে মুক্তিপণ দাবী করেছে একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র। এ ঘটনায় কথিত তিন সাংবাদিক ও এক নারীসহ চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (৫ মে) দুপুরে গ্রেফতার চার জনকে আশুলিয়া থেকে ঢাকা আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার (৪ মে) রাতে তাদের আশুলিয়ার গাজিরচট ইউনিক এলাকার একটি বাসা থেকে তাদের কে আটক করা সহ ঔ ভুক্তভোগী তরুণকে উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- যশোর জেলার বাগারপাড়া থানার ঠাকুরকাঠি গ্রামের জালাল বিশ্বাসের ছেলে তরিকুল ইসলাম তারেক (৩৬), চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার চাদলা গ্রামের মৃত শাজাহান আলীর ছেলে আব্দুল কাদের (৩৩), বরিশাল জেলার মুলাদি থানার বাহেরচর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে মো. শাহআলম (৩৮)। তারা তিন জন কথিত সাংবাদিক। এছাড়া ভোলা জেলার মনপুরা থানার চরজতিন গ্রামের কামাল উদ্দিনের মেয়ে শারমিন নাহার (৩০)।
ভুক্তভোগী হলেন ঢাকার ধামরাইয়ের বাসিন্ধা। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী।
এজহার সূত্রে জানা যায়, সড়কে চলতি পথে বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজের প্রতিবন্ধী সন্তানের জন্য সাহায্য চেয়ে ভুক্তভোগীকে কৌশলে নিজের বাসায় নিয়ে যায় শারমিন নাহার। রুমে ঢুকতেই তিন যুবক হাজির হয়। অবৈধ সম্পর্কের কথা বলে ভুক্তভোগীকে আটকে রেখে মারধর করতে থাকে। পরে তার নগ্ন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ চায়। টাকার জন্য পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে ভুক্তভোগী। বিষয়টি টের পেয়ে পুলিশকে জানালে অভিযান চালিয়ে ভুক্তভোগী সুমনকে উদ্ধার করে। হাতে নাতে আটক করা হয় চার জনকে।
আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবুল হাসান বলেন, তারা চার জনই মূলত একটি চক্র। মানুষকে ফাঁদে ফেলে টাকা আত্মসাৎ করাই তাদের উদ্দেশ্য। গ্রেফতার শারমিন নাহার সম্পর্কের ফাঁদে ফেলে কৌশলে রুমে নিয়ে যায়। এরপরে সাংবাদিক পরিচয়ে কয়েকজন যুবক হাজির হয়ে ব্লাকমেইল করে ও নগ্ন ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেয়। তারা মুলত কথিত সাংবাদিক। পরিচয়ে আড়াঁলে তারা এসব অপকর্ম করে আসছিল। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণ তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন যার নং ১২ আশুলিয়ায় নগ্ন ভিডিও ধারণ, কথিত সাংবাদিকসহ আটক চার
আশুলিয়ায় এক তরুণকে ফাঁদে ফেলে মারধর ও নগ্ন ভিডিও ধারণ করে মুক্তিপণ দাবী করেছে একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র। এ ঘটনায় কথিত তিন সাংবাদিক ও এক নারীসহ চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (৫ মে) দুপুরে গ্রেফতার চার জনকে আশুলিয়া থেকে ঢাকা আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার (৪ মে) রাতে তাদের আশুলিয়ার গাজিরচট ইউনিক এলাকার একটি বাসা থেকে তাদের কে আটক করা সহ ঔ ভুক্তভোগী তরুণকে উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- যশোর জেলার বাগারপাড়া থানার ঠাকুরকাঠি গ্রামের জালাল বিশ্বাসের ছেলে তরিকুল ইসলাম তারেক (৩৬), চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার চাদলা গ্রামের মৃত শাজাহান আলীর ছেলে আব্দুল কাদের (৩৩), বরিশাল জেলার মুলাদি থানার বাহেরচর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে মো. শাহআলম (৩৮)। তারা ৩ জন কথিত সাংবাদিক। এছাড়া ভোলা জেলার মনপুরা থানার চরজতিন গ্রামের কামাল উদ্দিনের মেয়ে শারমিন নাহার (৩০)।
ভুক্তভোগী হলেন ঢাকার ধামরাইয়ের বাসিন্ধা। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী।
এজহার সূত্রে জানা যায়, সড়কে চলতি পথে বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজের প্রতিবন্ধী সন্তানের জন্য সাহায্য চেয়ে ভুক্তভোগীকে কৌশলে নিজের বাসায় নিয়ে যায় শারমিন নাহার। রুমে ঢুকতেই তিন যুবক হাজির হয়। অবৈধ সম্পর্কের কথা বলে ভুক্তভোগীকে আটকে রেখে মারধর করতে থাকে। পরে তার নগ্ন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ চায়। টাকার জন্য পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে ভুক্তভোগী। বিষয়টি টের পেয়ে পুলিশকে জানালে অভিযান চালিয়ে ভুক্তভোগী সুমনকে উদ্ধার করে। হাতে নাতে আটক করা হয় চার জনকে।
আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবুল হাসান বলেন, তারা চার জনই মূলত একটি চক্র। মানুষকে ফাঁদে ফেলে টাকা আত্মসাৎ করাই তাদের উদ্দেশ্য। গ্রেফতার শারমিন নাহার সম্পর্কের ফাঁদে ফেলে কৌশলে রুমে নিয়ে যায়। এরপরে সাংবাদিক পরিচয়ে কয়েকজন যুবক হাজির হয়ে ব্লাকমেইল করে ও নগ্ন ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেয়। তারা মুলত কথিত সাংবাদিক। পরিচয়ে আড়াঁলে তারা এসব অপকর্ম করে আসছিল। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণ তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন যার নং ১২, তারিখ (০৫/০৫/২০২৩ ইং ধারা : ৩৪২/৩২৩ / ৩৮৫ / ৩৮৬/৫০৬/৩৪ পেনাল কোড