রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী খ্যাত গোদাগাড়ী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা খাতুন ফুরকোন এখনো যার মাদক ব্যবসা বন্ধ হয়নি গোদাগাড়ী এলাকা মাদকের জন্য বেশ পরিচিত। এই ব্যবসা করে শুন্য থেকে হয়েছেন কোটিপতি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিদের তথ্য মতে,
সরকার দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে মিশে গিয়ে করেন, তার এই অবৈধ মাদক ব্যবসা।
আরও জানা যায় বিগত ১৫ বছরে টাকার বিনিময়ে কিনেছেন নেতাদের।আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর র্যাব, পুলিশ, ডিবিকে ম্যানেজ করেছেন আওয়ামী নেতাদের মাধ্যমেই টাকার বিনিময়ে শুধু তাই নয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বাধাহীন ব্যবসা করেছেন ফুরকোন নামের এই ব্যবসায়ী
অগাধ টাকা আর আওয়ামী নেতাদের দাপটেই করেছেন অবৈধ ব্যবসা।
তথ্য সুত্রে জানা যায়, সন্ত্রাসীদের পেছনেও ঢেলেছে লক্ষ লক্ষ টাকা।
আওয়ামী লীগের সংগঠনের বিভিন্ন সভা সমাবেশের খরচ বহন করতো বলে জানা গেছে। সে দলের এই পদ ব্যবহার করে মাদক মামলা থেকে রেহায় ও পেয়েছে।
জানা যায় গোদাগাড়ীর তৎকালীন সরকার দলীয় বিভিন্ন দায়িত্বে থাকা নেতাদের সহযোগিতায় একাধিক মাদক ব্যবসায়ী দলের ছত্রছায়ায় মাদক ব্যবসা করেছে এই মাদক সম্রাজ্ঞী।
রাজশাহী শহরে তার কোটি টাকার জমি আছে শুধু তাই না জানা গেছে কাঁকন রাহিতে তার ধানের আড়তও রয়েছে।
ইহা ছাড়াও মাদারপুর রেলবাজার এলাকায় করেছেন, আলিশান বাড়ি যার দাম কোটিরও বেশি।
শুধু ইয়াবা না, হিরোইন, ফেনসিডিলের ব্যবসা করে সে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে কোটিপতি হিসেবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সে চরিত্রহীন একজন মহিলা তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে ধর্ষণ মামলার ভয দেখায়।
এ বিষয়ে গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আতাউর রহমান এর সাথে কথা বলে জানার চেষ্টা করা হয়েছে, তিনি জানান, প্রায় একশ’র উপর তালিকা আছে, চলমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মুহাম্মদ রুহুল আমিন জানান, সে মাদক ব্যবসায়ী এতে কোন সন্দেহ নাই।তিনি জানান, আমি মিটিং এ আছি পরে কথা বলি।