সরকারি নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে, গত ১১ /৫/২০২৪,তারিকে কোনাপাড়া, পাড়া ডগার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ গুলি এর পাশে ভবন নির্মাণ করার জন্য রাস্তার পাশের দেওয়াল ভেকু দিয়ে ভাঙার সময় মারাত্মক দুর্ঘটনার স্বীকার হলে, ঘটনাস্থলাই একজন নিহত হয় ও মোহাম্মদ রাসেল খান (১২) মারাত্মক ভাবে আহত হলে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। ঢাকা মেডিকেলে রাসেলের শারীরিক অবস্থা অবনতি হলে চিকিৎসক তাকে পঙ্গু হসপিটালে প্রেরণ করে। রাসেলকে ১৩ তারিখ ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পঙ্গু হসপিটালে রাসেলের পায়ের অবস্থা আরো বেশি অবনতি হতে থাকে ও রাসেল ,মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকে। পিতা মোহাম্মদ দুলাল খান এর কাছে একটাই আকুতি ছিল, বাবা তুমি আমাকে বাঁচাও। মোঃ দুলাল খান,ছেলের চিকিৎসা চালাতে হিমশিম খাচ্ছে , অথচ এই নেককারজনক ঘটনা যারা ঘটিয়েছে তারা একবারের জন্যও হসপিটালে রাসেলের খোঁজখবর নিতে আসেনি। জানাযায় দুলাল খানের গ্রামের বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জে, ৩ নং দাড়িয়াল ইউনিয়ন এ। পরিবারটি অনৈতিকভাবে সচ্ছল না, খুবই দরিদ্র পরিবার।রাসেল এর পায়ের অবস্থা বেশি অবনতি হলে কর্তব্যরক্ত ডাক্তার ১৬/৫/২০২৪,তারিকে তার ডান পা অপারেশন করে কেটে ফেলে। এই হৃদয়বিদারক ঘটনা যারা ঘটিয়েছে তারা একবারের মত হসপিটালে যোগাযোগ করেনি। ডেমরা থানা পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করে, ঘটনাস্থল থেকে জানা যায় ওই জায়গার মালিক কলি ও তার ভাই, তারা রাসেলের ফ্যামিলির সাথে কোন যোগাযোগ না করে বরং স্থানীয় লোকজন দ্বারা বিষয়টা ধামাচাপা দিয়ে মীমাংসা করার চেষ্টা করে।অথচ রাসেলের ভবিষ্যৎ অন্ধকার ও আর পা দিয়ে দাঁড়াতে পারবে না।