দৈনিক চৌকস : ভ্রাম্যমান
প্রতিনিধি : মো:রাজিব খাঁন

আজ ২৯/৬/২৪, সকাল ১১টার সময় বড়গাছি ইউনিয়নের দাদপুর গ্রামে অবৈধ পুকুর খননকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়, মানববন্ধনে উপস্থিত।

ছিলেন, গ্রামের সকল শ্রেণী পেশার মানুষ। এই অবৈধ খননকারীদের বিরুদ্ধে সক্রিয় কিছু গ্রামবাসী অবৈধভাবে পুকুর খনন বন্ধ করতে গিয়ে হামলা এবং মামলার
শিকার হন।

ভুক্ত ভোগীরা হলেন, মোঃ আনোয়ার হোসেন, পিতা মো:সাত্তার আলী,মোঃসুমন আলী, পিতা মোঃ ইয়াদ আলী,
মো: রহিদুল ইসলাম, পিতা মৃত বাসের মন্ডল, মো : মুনতাজ আলী, পিতা মৃত ইসমাইল,।

মো:মিলন আলী, পিতা মো: মোবারক আলী, মোঃ রকি পিতা : বেল্লাল আলী, মো:নাইস পিতা মৃত ইসমাইল, মো:এমদাদ আলী পিতা মৃত

জব্বর আলী, মো:আব্দুল মালেক
পিতা মংলা, মো:কালাম আলী পিতা মৃত করিম, মো:জিয়ারুল ইসলাম পিতা
মো: কালাম,মোঃ রাকিবুল ইসলাম পিতা করিম মন্ডল,।

এই রাকিবুল একজন মালয়েশিয়া প্রবাসী, উনি মালয়েশিয়াতে থেকেও মিথ্যা, মামলা থেকে ছাড় পাননি ।

রাজশাহী পবা উপজেলার বড়গাছি ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে দাদপুর গ্রামের এলাকাবাসির,তিন ফসলি কৃষি জমিতে
অবৈধ ভাবে পুকুর, খননকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন উপস্থিত ছিলেন এলাকার।

গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ : মো:মোবারক আলী, পিতা মোঃ আব্দুল করিম,মোঃআব্দুল
সাত্তার, পিতা মৃত সামাদ, মো: নাসির উদ্দিন, পিতা মোঃ আকরাম আলী,।

মো:আবু বক্কর,পিতা ইস্তুল্লা সরকার,
মোঃ আলমগীর আলী, পিতা মৃত আলিমুদ্দিন, মোঃআনোয়ার আলী, পিতা
সাত্তার আলী।

মোঃ আক্কাস আলী, পিতা ইস্তুল্লা সরকার, মো:সুমন আলী, পিতা ইয়াদ আলী মো:রহিদুল মন্ডল, পিতা মৃত বাছের মন্ডল।

মো:মোজাফফর আলী, পিতা মৃত জব্বার আলী, গ্রামের আরো গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গ উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয়, লোকজনের মুখে জানা যায়, স্থানীয় নেতারা, ক্ষমতার অপব্যবহার
করে দীর্ঘদিন যাবত বড়গাছি,ইউনিয়নের

বিভিন্ন ওয়ার্ডে অবৈধ ভাবে পুকুর খনন করে আসছেন। গ্রামবাসী পুকুর খননে বাধা দিলে, উল্টো পুকুর
খনন কারী সিন্ডিকেটের মূল হোতারা গ্রামবাসীকে মারধর করেন এবং গ্রামবাসীর উপর মামলা করেন।

হামলা কারীদের মূল হোতাদের নাম প্রকাশ করেন গ্রামবাসী।

অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমান মানজাল, মোঃএনামুল ওরফে মইফুল,মোঃশরিফুল ইসলাম মোঃবদিউজ্জামান বদি।

এরা সকলেই দীর্ঘদিন যাবত এলাকায় বিভিন্ন ভাবে স্থানীয় প্রশাসনকে না জানিয়ে গ্রামের গরীব অসহায় কৃষকদের জমি জোর করে পুকুর খনন করেন।

গ্রামবাসী জানায়, পুকুর খনন করতে জমি না দিলে গ্রামবাসীকে প্রাণনাশের হুমকি দেন এবং পুকুর সিন্ডিকেটে যারা আছেন তাদের মূল হোতা স্থানীয় প্রশাসনকে
হাত করে গ্রামবাসীর উপরে বিভিন্ন
মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেন।