1. sokalerbangla@gmail.com : admin :
  2. pphelp90@gmail.com : jahid hasa : jahid hasa
  3. shahriarnishat84@gmail.com : Nishat Shahria : Nishat Shahria
  4. sholimuddin1986@gmail.com : Sholim : Sholim
  5. smnazrulislam.official@gmail.com : SM Nazrul Islam : SM Nazrul Islam
September 16, 2024, 7:00 pm
Title :
রাজশাহীর সেই যুবলীগ নেতা রুবেল পাঁচ দিনের রিমান্ডে গোদাগাড়ী থানার নতুন ওসি মনিরুল ইসলাম এর যোগদান সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি—আন্দোলনের পর সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা হচ্ছে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা হচ্ছে! বন্যা-দুর্গত মানুষের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ফুলগাজী, ফেনী সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতির উপর হামলার প্রতিবাদে মোহনপুরে বিক্ষোভ মিছিল ★★খুলনায় কর্মরত দৈনিক চৌকস পত্রিকার প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ★★ সিএমপি কমিশনার নগরবাসীর অভিযোগ শুনবেন সরাসরি প্রতি মঙ্গলবার করিমগঞ্জের জয়কা ইউনিয়ন বিএনপির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মোহনপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কাউটের ড্রাম সেট উপকরণ বিতরণ

বহাল তবিয়তে ‘র’ এজেন্ট কামরুজ্জামান মামুন

Reporter Name
  • Update Time : Saturday, September 7, 2024,
  • 33 Time View

মোঃ আলতাফ হোসেন বাবু
চৌকস নিউজ ডেস্ক –

নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত “র”-এর এজেন্ট কামরুজ্জামান মামুন। তারপরও নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন সরকারি চাকরিতে। সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, স্বৈরাচার সরকার হাসিনা পতনের পরও কোন ক্ষমতাবলে বহাল তবিয়তে সরকারি সুযোগ সুবিধা ভোগ করছেন এই কামরুজ্জামান মামুন! কেন এই দুর্নীতিবাজ, নারীবাজ, অর্থপাচারকারীকে পদত্যাগ ও আইনের আওতায় নেয়া হবে না?

গোপনতথ্য কি বলছে আসুন দেখে নিই। সরকারি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান মামুন। কামরুজ্জামান চাকরি করতেন সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ে। পদ পদবি ছিল মেইনটেইন্স ইঞ্জিনিয়ার। র এর এজেন্ট হওয়া সত্ত্বেও এক বিশেষ বলে চাকরি পান। যেগুলোর প্রমাণ এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের অনুসন্ধানে।

জানা গেছে, প্রটোকল মেইনটেইন না করেই বসের ওপরের বসের সান্নিধ্য পেয়ে যেতেন। মেকানিজমে চলতো চাকরি, অবৈধ উপার্জন সেই সাথে কানাডায় রক্ষিতা’র একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতেন। ছাত্র জনতার বিপ্লবে স্বৈরাচার হাসিনা পতনের পর ভোল পাল্টিয়েছে কামরুজ্জামান। গোপন সূত্র বলছে, জিম্মি করেই কোটি কোটি টাকার মালিক কামরুজ্জামান। এমনকি সে একজন “র”-এর এজেন্ট।

গণমাধ্যমকর্মীদের তথ্য অনুসন্ধানে উঠে আসে কামরুজ্জামানের ধূর্ততার সাথে কোটি কোটি টাকা লুটপাটের চিত্র।

র’তে এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে নিয়োগ কিভাবে হয় : সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ে এখনো বহাল তবিয়তে র এজেন্ট কামরুজ্জামান মামুন। ২০১৭ সালে ৭১ টিভির ব্রডকাস্টিং ইন্জিনিয়ার কামরুজ্জামান মামুন সাংবাদিক ফারজানা রুপার সরাসরি হস্তক্ষেপে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গ্রেড ৬ এর সিস্টেম ইন্জিনিয়ার পদে চাকুরি পায়। ২০১৮ সালে ভারতে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে উচ্চতর পড়াশুনা করতে দিয়ে ভারতের র এর এজেন্ট নিযুক্ত হয় মামুন। নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, সিস্টেম ইন্জিনিয়ার হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের প্রতিটি কম্পিউটারের ডাটা বেইজে একসেস ছিলো মামুনের। সে প্রতিদিন তথ্য সরবরাহ করতো র এর কাছে।

কামরুজ্জামানের পারিবারিক তথ্য ও রক্ষিতার সূত্র অনুযায়ী, ২০১২- ২০১৪ পর্যন্ত একাত্তর টেলিভিশনে চাকরি করেছেন। সেখানে চাকরি ছাড়ার পর কামরুজ্জামান মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী হিসেবে চাকরি পান।

নিরাপত্তার স্বার্থে নাম গোপন রাখার শর্তে এক অরগানাইজেশান পক্ষ জানায়, টেন্ডার বা প্রজেক্টগুলো কামরুজ্জামানের কাছে যেন হাতের মোয়া। তাঁর সিস্টেমটা ছিল প্রটোকল মেইনটেইন না করেই উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে সখ্যতা গড়ে তুলতেন। এরপর থেকে তাঁর সিনিয়র বা সহকর্মীদের বিষয় মাথায় রাখতেন না। কেউ তাঁর অনিয়ম সম্পর্কে কথা বললেই বলতেন ডিবি হারুনকে ডাকবো! আবার অনেক সময় বিষয়টি উঠে এসেছে, সে একজন র এর এজেন্ট। সেক্ষেত্র দেখিয়ে ক্ষমতাবলে টেন্ডার যাকে খুশি তাঁকে দিতেন। আর সেই কাজ নিজেদের কোম্পানি নিজেদের অরগানাইজেশান দিয়েই করাতেন। আবার একই অরগানাইজেশান দিয়ে করাতেন না। একটা কোম্পানির মাধ্যমে প্রায় ৭/৮ টা অরগানাইজেশান করা হতো। একেকটা অরগানাইজেশানকে একেক সময় প্রজেক্টগুলো দিতেন। যদি ৫০ লক্ষ টাকার কাজ হয় তাহলে, ৩৫ বা ৫০ হাজার টাকা প্রজেক্ট সম্পূর্ণ করা ব্যক্তিকে দিতেন বাকি টাকা তিনি নিতেন। বাকি টাকা কামরুজ্জামান আত্মসাৎ করতেন। মুখ খুলে না কেউ। মুখ খুললেই ডিবি হারুনের সাথে উঠানো ছবি দেখিয়ে ভয় দেখাতেন।

কামরুজ্জামান কিভাবে আর্থিক লেনদেন করতেন এবং কি করতেন এত টাকা! এত টাকা কারও একাউন্টে নেয়া হয়। সেখান থেকে সে টাকা হাতে নেন। এরপর টাকাগুলো কানাডার ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করেন। কিন্তু নিজের একাউন্টে নেন না। তাহলে একাউন্টটি কার! একাউন্টটি কামরুজ্জামানের রক্ষিতার।

কেনো এখনও গোপন!- এমন প্রশ্নে প্রতারিত, নির্যাতিতরা বলেন, এখনও আমরা ভয়ে আছি। কেননা এখন কামরুজ্জামান নিজেকে বিএনপি দলকে ম্যানেজ করবেন। তিনি হুমকি দিচ্ছেন আমি কার্যালয়ে আবার জায়গা নেব। হারুনের অভাব নেই। তোদের মত লোকদের যখন তখন নাই করে দিতে পারি বলেও হুমকি দিচ্ছে। তথ্য প্রেরণ করেন, সাংবাদিক মানিক হোসেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved dailychoukas.com 2018
Theme Customized BY LatestNews