1. sokalerbangla@gmail.com : admin :
  2. pphelp90@gmail.com : jahid hasa : jahid hasa
  3. shahriarnishat84@gmail.com : Nishat Shahria : Nishat Shahria
  4. sholimuddin1986@gmail.com : Sholim : Sholim
  5. smnazrulislam.official@gmail.com : SM Nazrul Islam : SM Nazrul Islam
September 8, 2024, 1:26 am
Title :
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক ব্যবসায়ী মাদারপুরের ফুরকোন, কোটিপতি -মোঃ আলতাফ হোসেন বাবুবিভাগীয় চিফ, রাজশাহী। বহাল তবিয়তে ‘র’ এজেন্ট কামরুজ্জামান মামুন অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছেন, সারা বাংলাদেশের ন্যায় আর এমপির বোয়ালিয়া মডেল থানা রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জনাব মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান এর যোগদান – স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পেতাত্মা মোজাম্মেল  হোসেন হেলাল ছেলে সহ পালিয়েছে মালয়েশিয়া বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক সংগ্রামী জননেতা এবিএম মোশারেফ হোসেন সহ উপজেলা নেতা কর্মী নিয়ে সাংবাদিকের সাথে মতবিনিময় সভা আমিনপুর থানা প্রেসক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সবাইকে অভিনন্দন রাজশাহী মোহনপুর উপজেলায় এসিডি প্রকল্প অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে রাজশাহী নওগাঁ মহাসড়কে মোহনপুর নন্দনহাট সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন একজন ব্র্যাক কর্মী রাজশাহীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর করাসব মিথ্যা মামলা পুনঃতদন্তের দাবিতে মানববন্ধন

১৫ বছরে যুবলীগ নেতা রতনের আয় বেড়েছে শতগুণ

মোঃ আবদুল রহিম
  • Update Time : Wednesday, May 15, 2024,
  • 128 Time View
daily choukas news

ফেণী জেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি দিদারুল কবির রতন
ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি দিদারুল কবির রতন। গত ১৫ বছরে তার আয় বেড়েছে ১১৯ দশমিক ৪০ গুণ। এ সময়ে তার সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৩২ দশমিক ২০ গুণ। ২০০৯ এবং ২০২৪ সালে নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতে নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় বার্ষিক আয় ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা দেখিয়েছিলেন দিদারুল কবির রতন। সেই সময় হলফনামায় নিজেকে ব্যবসায়ী দেখালেও ব্যবসার ধরনের কথা উল্লেখ ছিল না। ছিল না শেয়ার সঞ্চয়পত্র থেকে কোনো আয়। কৃষি থেকে ৬০ হাজার টাকা, বাড়ি-দোকান ভাড়া ৩৬ হাজার টাকা এবং ব্যবসা থেকে ৬০ হাজার টাকা আয় দেখানো হয়েছিল।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় দেখা গেছে, তার বার্ষিক আয় ১ কোটি ৫০ লাখ ৫৬ হাজার ৫৯৬ টাকা। আয়ের খাত হিসেবে তিনি কৃষি খাতে ২৫ হাজার ৭৮০ টাকা, বাড়ি-দোকান ভাড়া বাবদ ১ লাখ ৬৭ হাজার ২১৬ টাকা, মৌসুমি মাল বিক্রি বাবদ ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৫০০ টাকা, ঠিকাদারি হতে ২৩ লাখ ৫৬ হাজার ৩৫০ টাকা, জনশক্তি রপ্তানি করে ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকা, শেয়ার ও সঞ্চয়পত্র এক কোটি টাকা, পেশা খাত হতে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং মৎস্য চাষ করে ১১ লাখ ৭২ হাজার ৭৫০ টাকা আয় দেখিয়েছেন।

২০০৯ সালে দাখিল করা হলফনামায় তার মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১৬ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৮ টাকা। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৮৫ হাজার ৩২৪ টাকায়। সেই হিসেবে, গত ১৫ বছরে মোট সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৩২ দশমিক ২০ গুণ।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের হলফনামা অনুযায়ী, স্থাবর সম্পদের মধ্যে দিদারুল কবির রতনের (অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য) ২ লাখ টাকার কৃষি জমি, ১ কোটি ৭০ লাখ টাকার অকৃষি জমি, ১ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার ৩৯৬ টাকা মূল্যের একটি ভবন, ১ কোটি ২০ লাখ টাকার বাড়ি এবং ১১ লাখ ৭২ হাজার ৭৫০ টাকা সমমূল্যের চা-রাবার বাগান ও মাছের খামার রয়েছে। ২০০৯ সালের হলফনামা অনুযায়ী দিদারের যৌথ মালিকানাধীন ৪ লাখ টাকার স্থাবর সম্পদ ছিল।

এবারের হলফনামা অনুযায়ী, দিদারের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ৫০ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৩৪ লাখ ৬৬ হাজার ৭৩০ টাকা, বীমা ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৮৬৮ টাকা, ডিপিএস ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৮০ টাকা, একটি মোটরকার ৩০ লাখ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী এক লাখ টাকা, আসবাবপত্র এক লাখ ৫০ হাজার টাকা রয়েছে। তার রয়েছে ২ লাখ ৪৫ হাজার টাকার পিস্তল, শর্টগান, কার্তুজ ও বুলেট।

২০০৯ সালে অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ এক লাখ ৫০ হাজার টাকা, ব্যাংকে ৫১ হাজার ৫৮৮ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৫ হাজার টাকা ও আসবাবপত্র ৯০ হাজার টাকা দেখানো হয়েছিল। একই হলফনামায় দিদারুল কবির রতনের ১০ লাখ টাকার ৪০ ভরি স্বর্ণালংকার ছিল। ১৫ বছর পর এবারের হলফনামায় স্বর্ণালংকারের পরিমাণ ১০ ভরি কমিয়ে ৩০ ভরির দাম দেখানো হয়েছে ৬০ হাজার টাকা।

দিদারুল কবির রতন ২০০৯ সালে প্রথমবারের মত দাগনভূঞা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে দ্বিতীয়বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০১৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হন তিনি।

দিদারুল কবির রতন ১৯৯০ সালে ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার আতাতুর্ক মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে ছাত্র রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হওয়ার পরেই দাগনভূঞা ইকবাল মেমোরিয়াল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পান তিনি। পরবর্তীতে উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি থেকে পর্যায়ক্রমে ২০০৩ সালে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন। দিদার ২০১১ সালে জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক ও ২০১৬ সালে জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব নেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved dailychoukas.com 2018
Theme Customized BY LatestNews