টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় রিয়া আক্তার (১৯) নামের এক নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) উপজেলার কালীদাস ঠকানিয়াপাড়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে তা ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তামজিদ মোমেন তন্ময় জানান, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হলেও, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করা যাবে।
নিহত রিয়া সৌদি প্রবাসী নীরব মিয়ার স্ত্রী ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রিয়ার সঙ্গে নীরবের পরিচয় এবং প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। নীরব মিয়া বিদেশে থাকা অবস্থায় রিয়া তাঁর বাড়িতে আসা-যাওয়া করতেন বলে জানা গেছে।
চলতি বছরের ১৬ এপ্রিল নীরব দেশে ফিরে আসেন এবং ২৩ এপ্রিল উভয় পরিবারের সম্মতিতে রিয়া আক্তারকে বিয়ে করেন। বিয়ের দুই দিন পর শুক্রবার বিকেলে রিয়া নিজ ঘরে অবস্থান করছিলেন। একপর্যায়ে ঘরের দরজা বন্ধ পেয়ে সখীপুরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় রিয়া আক্তার (১৯) নামের এক নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) উপজেলার কালীদাস ঠকানিয়াপাড়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে তা ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তামজিদ মোমেন তন্ময় জানান, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হলেও, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করা যাবে।
নিহত রিয়া সৌদি প্রবাসী নীরব মিয়ার স্ত্রী ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রিয়ার সঙ্গে নীরবের পরিচয় এবং প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। নীরব মিয়া বিদেশে থাকা অবস্থায় রিয়া তাঁর বাড়িতে আসা-যাওয়া করতেন বলে জানা গেছে।
চলতি বছরের ১৬ এপ্রিল নীরব দেশে ফিরে আসেন এবং ২৩ এপ্রিল উভয় পরিবারের সম্মতিতে রিয়া আক্তারকে বিয়ে করেন। বিয়ের দুই দিন পর শুক্রবার বিকেলে রিয়া নিজ ঘরে অবস্থান করছিলেন। একপর্যায়ে ঘরের দরজা বন্ধ পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ডাকাডাকি শুরু করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে বেড়া কেটে ঘরে প্রবেশ করলে তাঁরা রিয়াকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। নববধূর আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় স্বামী নীরব মিয়া মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।পরিবারের সদস্যরা ডাকাডাকি শুরু করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে বেড়া কেটে ঘরে প্রবেশ করলে তাঁরা রিয়াকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। নববধূর আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় স্বামী নীরব মিয়া মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।