শেরপুর জেলা সদরে সাব রেজিস্ট্রার অফিসের দায়িত্ব থাকা নৈশ প্রহরী মো: আসাদ আলীর (৪৮) বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তিনি শেরপুর সদর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে যোগ দেওয়ার পর থেকেই নানা অনিয়মে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। তার বিরুদ্ধে দলিল জালিয়াতির মামলা রয়েছে। মামলা টি পিবিআই / জামালপুর / ২০২৪/ ২০৪১ তদন্তদিন রয়েছে। শেরপুর সদর থানার সিআর মামলা নং ১১৪৮/ ২০২৩ তাং ০১/১০/২০২৪ খ্রিঃ ধারা -৪৬৬/ ৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৪২০/৩৪ পেনালকোড এবং কোর্ট স্বারক নং ৬১৩/ ২০২৩ , তাং ০৯/ ১০/ ২০২৩ খ্রিঃ।তিনি বিভিন্ন কায়দায় নকল উঠানোর কথা বলে জমি গ্রহিতা ও জমিদাতার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। তিনি আওয়ামী লীগের ছতছায়ায় থেকে চতুর্থ শ্রেণির নির্বাচন করেন এবং স্হানীয় আতিক এমপির নাম ভাঙ্গীয়ে অফিসে প্রভাব বিস্তার করে নানা অনিয়মের সাথে জড়িয়ে পড়েন। গত ১৫ বছর আগে যেখানে থাকার মতো কোনো ঘর ছিলো না। আজকে তিনি পাঁচ তালা ফাউন্ডেশন করে তিন তালা পর্যন্ত বাড়ির কাজ শেষ করেছেন।
এখানেই শেষ নয় বিভিন্ন কলাকৌশলে পূর্ব শেরী মসজিদের পাশেই দক্ষিণ -পশ্চিম দিকে কয়েকটি কবরসহ গোরুস্থানের জায়গা দলিল করে নিয়েছেন।
অসহায় ভুক্তভোগী জমি গ্রিহিতা ও জমিদাতাদের দাবী মো:আসাদ আলীর মতো নৈশ প্রহরীদের সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের আওতায় আনা হোক।